বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ধর্মপুর ইউনিয়নের মঠবাড়িয়া স্কুলের সামনে এ হামলা হয় বলে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সাকা জানান।
আহত শহীদুল্লাহ ধর্মপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য এবং চেয়ারম্যান সাকার সমর্থক বলে দাবি সাকার।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী একজনকে পিটুনি দেওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সাকা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ইউপি নির্বাচন নিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান আজহারুল হকের সঙ্গে তার (সাকা) বিরোধের জেরে এ হামলা হয়।
সাকার ভাষ্য, বৃহস্পতিবার রাতে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে মঠবাড়িয়া স্কুলের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা আজহারুললের সমর্থক স্থানীয় মো. জাহাঙ্গীর, মো. শাহাদাত ও মজনর নেতৃত্বে ১০/১২ জন ‘সন্ত্রাসী’ শহীদুল্লাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে।
“শহীদের মাথায় একাধিক কোপ লাগে। স্থানীয়রা তাকে গুরতর অবস্থায় উদ্ধার করে ফেনী জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।”
স্থানীয়রা জানান, ঘটনার পর শহীদু্ল্লার সমর্থকেরা হামলাকারী সন্দেহে মজনকে আটক করে পিটুনি দেয়। তাকে ফেনী জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে আজহারুল বলেন, “হামলার ঘটনায় আমার পক্ষের কোনো লোক জড়িত নয়।”
ফেনী মডেল থানার ওসি মো. রাশেদ খান চৌধুরী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।