সোমবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে এ উড্ডয়ন করা হয়।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রোনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহযোগী অধ্যাপক মো. শামীম আহসানের তত্ত্বাবধানে ওই ডিসিপ্লিনের মাস্টার্সের ছাত্র কাজী মাহমুদ হাসান এটি তৈরি করেছেন।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে ড্রোনটি তৈরি ও উড্ডয়ন করা হয়েছে বলে শামীম আহসান জানান।
প্রতি ঘণ্টায় ৩৮ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন এই ড্রোন ৮০ ফুট উঁচু দিয়ে উড্ডয়ন করতে সক্ষম বলে শামীম জানান।
শামীম সাংবাদিকদের বলেন, ড্রোনটি কৃষি জমিতে কিংবা ফলজ গাছে কীটনাশক স্প্রে, মনিটরিং সারভেইল্যান্স, আবহাওয়া সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া এতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরাও সংযুক্ত করা সম্ভব।
“এটি তিন লিটার কীটনাশক বহনে সক্ষম এবং প্রতি মিনিটে পাঁচ কাঠা জমিতে কীটনাশক ছিটাতে পারবে। ব্যাটারি চালিত পাঁচ কেজি ওজনের ড্রোনটি একবারে ২৫ মিনিট উড়তে সক্ষম।”
খুব শিগগিরই এটির আনুষ্ঠানিক উড্ডয়ন উদ্বোধন করা হবে বলে জানান প্রকল্পের এই তত্ত্বাবধায়ক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান প্রকল্পের গবেষকদের এ সাফল্যে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।