পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
সোমবার ভোলা থেকে ‘নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট’ (নেকম) এবং ‘বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের’ তিন সদস্যের একটি দল ভোলার খেয়াঘাট এলাকা থেকে ট্রলারে করে এ গণনা শুরু করে।
বাংলাদেশ বন বিভাগের এসআরসিডব্লিউপি প্রজেক্টের আওতায় ভোলা, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী ও পটুয়াখালীর উপকূলীয় পাখি-সমৃদ্ধ ২৫-৩০টি চরে সাত দিনব্যাপী চলবে এ কার্যক্রম।
বিশেষ করে বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেষা ভোলা, মনপুরা, হাতিয়া, নিঝুম দ্বীপ, দমার-চর, চর-শাহজালাল, সোনার চর ও ঢাল-চরসহ বেশ কিছু চরের অংশে পাখি গণনা করা হবে।
বন্যপ্রাণি গবেষক ও পাখি রিংগার সামিউল মোহসেনিনের নেতৃত্বে জলচর পাখি গণনা, পাখির শীতকালীন গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল চিহ্নিতকরণ এবং উপকূল অঞ্চলে বিপন্ন জলচর পাখি সংরক্ষণে এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।