বুধবার ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ফিরোজ বলেন, “আওয়ামী লীগকে সরকারে টিকিয়ে রাখার জন্যই এ ধরনের হত্যাকাণ্ড ঘটনো হচ্ছে।
“কারণ আওয়ামী লীগ সরকার না থাকলে সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশে বিস্তার লাভ করবে, দেশ অরাজকতার দিকে চলে যাবে- এটাই জাতিকে হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বুঝানো হচ্ছে।”
আর কত হত্যা দরকার- এমন প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, “সরকার ও বিএনপি জামায়াতের খুনোখুনি খেলা বন্ধ করুন।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীসহ সারা দেশে ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের’ বিচার দাবিতে এ সমাবেশ করে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা।
সমাবেশে বাম মোর্চার সমন্বয়ক অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার বলেন, “দেশে অরাজকতা চলছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হত্যা, কলাবাগনে দুই যুবক হত্যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”
এসব হত্যাকাণ্ড বন্ধ করে দ্রুত ঘাতকদের বিচারের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের সমন্বয়ক হামিদুল হক, বাসদ (মার্কসবাদী) এর কেন্দ্রীয় নেতা সাইফুজ্জামান সাকন ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা আকবর খান।