দেখা গেছে, টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা বুদ্ধিবৃত্তিক পরীক্ষায় খারাপ করে। এছাড়া, তাদের আবেগ, আচরণ ও চিন্তার ওপর নিয়ন্ত্রণ কম থাকে।
প্রধান গবেষক কানাডার ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক করি ভিনসেন্ট বলেন, “মস্তিষ্কের এ বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা যে ধরনের পরিবেশের সঙ্গে অভ্যস্ত সেরকম পরিবেশ না পেলে কেমন আচরণ করব সেটি এর ওপর নির্ভর করে।”
গবেষকরা পুরনো ৬০টি গবেষণা পত্র ঘেঁটে এবং ৬৯,২৫৪ জনের মধ্যে যাদের ৯, ৮১৫ জন টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হন।
বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ কোটি মানুষ টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ২০৩০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা বেড়ে ৮০ কোটিতে দাঁড়াবে।
সহগবেষক ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পিটার হল বলেন, “সৌভাগ্যবশত, কিছু বিষয় আছে যেগুলো মস্তিষ্কের ওই অংশের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে যে অংশ মানুষের বুদ্ধিদীপ্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে।”
“শারীরিক ব্যায়াম এবং বুদ্ধিদীপ্ত বিভিন্ন কাজের অনুশীলন যেমন- নতুন কিছু শেখা, কঠিন ধাঁধার সমাধান করা ইত্যাদি মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।”