ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অফস্পিনার সোহাগ গাজী ও পেসার আল-আমিন হোসেন সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের জন্য অভিযুক্ত হয়েছেন। এ থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের সমাধান চায় বিসিবি।
মঙ্গলবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন, “আমাদের দুজন বোলারকে সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের জন্য বাদ দিতে হয়েছে। আমরা ঘরোয়া ক্রিকেটেই এর সমাধান করতে চাই।”
সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশন চিহ্নিত ও সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আনার ঘোষণা দিয়েছেন বিসিবি প্রধান। এছাড়া কোচ ও আম্পায়ারদেরও সন্দেহজনক বোলিং অ্যাশকন চিহ্নিত করতে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেবে দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
ক্রিকেটে দুর্নীতি রুখতে কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিল বিসিবি। দুর্নীতি বিরোধী ইউনিটের প্রধান অবসরপ্রাপ্ত মেজর আবু মোহাম্মদ হুমায়ুন মুর্শেদ বিসিবিকে ঘরোয়া ক্রিকেটেও আন্তর্জাতিক সব নিয়মকানুন যথাযথভাবে প্রয়োগের প্রস্তাব দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে নাজমুল হাসান বলেন, “আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সব নিয়ম ঘরোয়া ক্রিকেটে ঠিকভাবে প্রয়োগ করা হলে খেলোয়াড়রা সেভাবেই বড় হবে। আমরা এই ব্যাপারে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছি।”