অন্য ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে বৃষ্টির দাপটে মাঠেই নামতে পারেনি এনসিএলের প্রথম স্তরের দুই দল ঢাকা ও ঢাকা মেট্রো। প্রথম দিনের অধিকাংশ সময়ের খেলাও বৃষ্টির কারণে হতে পারেনি।
দুই দিনে সম্ভাব্য ১৮০ ওভারের মধ্যে খেলা হয়েছে মাত্র ১৫ ওভার। তাতে ঢাকা মেট্রোর স্কোর ২ উইকেটে ৪৭ রান।
বরিশাল-খুলনা
এনসিএলের প্রথম স্তরের ম্যাচে দ্বিতীয় দিন শেষে খুলনার সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২২১ রান। মোহাম্মদ মিঠুন ২৮ ও নুরুল হাসান ৯ রানে ব্যাট করছেন।
শুরুতেই এনামুল হক ও নাহিদুল ইসলামকে ফিরিয়ে দেন গোলাম কবীর। ৯ বলে ২ রান করেন এনামুল। রানের খাতা খাতাই খুলতে পারেননি নাহিদুল।
তৃতীয় উইকেটে ১২৪ রানের জুটিতে প্রতিরোধ গড়েন মেহেদি ও তুষার। স্বাগতিকদের প্রতিরোধ ভাঙেন কবীর। ১২৩ বলে ১১টি চার ও একটি ছক্কায় ৮৫ রান করা মেহেদিকে ফিরিয়ে দেন তিনি।
শতকের সম্ভাবনা জাগানো তুষারকে ফেরান অফ স্পিনার সোহাগ গাজী। ১২১ বলে ১২ চারে ৯১ রান করেন অভিজ্ঞ তুষার।
বরিশালের কবীর ২১ রানে নেন তিন উইকেট।
এর আগে সোমবার খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান নিয়ে খেলা শুরু করে বরিশাল।
দিনের প্রথম বলেই শাহরিয়ার নাফীসকে ফিরিয়ে দেন আল আমিন হোসেন। সেই ওভারে আল আমিন জুনিয়রকেও বিদায় করেন তিনি।
আগের দিন এক সময়ে বরিশালের সংগ্রহ ছিল ১ উইকেটে ১৬৫ রান। সেখান থেকে অতিথিরা ১ রানে হারায় চার উইকেট।
১৬৬ রানে প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যানকে হারানো বরিশাল ২৬১ পর্যন্ত যায় মনির হোসেনের দৃঢ়তায়। ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক পাওয়া মনির ফিরেন ৫৭ রান করে।
খুলনার আল আমিন (৩/৩৮) ও অধিনায়ক রাজ্জাক (৩/৮৪) নেন তিনটি করে উইকেট। তরুণ অফ স্পিন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ ৭৪ রানে নেন দুই উইকেট।