অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
এছাড়া বৃহস্পতিবার ভোরে ভাঙন শুরুর পর খেয়াঘাট এলাকা থেকে ফেরির পন্টুন সরিয়ে নেয়। তবে তা বিকেলে পুনরায় ফেরত আনা হয় বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
স্থানীয়রা জানান, ভোরে চরকাউয়া খেয়াঘাট এলাকায় বিস্তৃত এলাকা জুড়ে আকস্মিক ফাটল দেখা দেয়। মুহূর্তের মধ্যে এলাকার রাস্তা ও প্রায় ২০টি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে যায়।
প্রতিবছরই এমন ভাঙনের কারণে খেয়াঘাটের আশেপাশের স্থাপনাগুলো হুমকির মুখে পড়ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান জানান, ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।