বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।
বেঞ্চ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান ও লিটন কুরীকে এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে।
এ আদালতে নিয়োজিত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. বশির উল্লাহ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, একজন আইনজীবী আদালতের দৈনন্দিন কার্যতালিকায় অনিয়ম আছে বলে বিচারকের নজরে আনেন। রোববার পেছনে থাকা কিছু মামলা সোমবারের তালিকার সামনের দিকে চলে এসেছে বলেও তিনি জানান।
“ওই অভিযোগের ভিত্তিতে আদালত দুই বেঞ্চ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শাতে বলেছে।”
গত বছরের ২৬ জুন আইন কমিশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হাই কোর্ট বিভাগের বেঞ্চ অফিসারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ‘ব্যপক অভিযোগ’ রয়েছে।
দুর্নীতির পথ বন্ধ করতে এই কর্মকর্তাদের ‘ক্রমাগত বদলিসহ কঠিনভাবে মনিটর’ করার সুপারিশ করা হয় ওই প্রতিবেদনে। এমনকি প্রয়োজনে দুদকের মাধ্যমে স্বাধীনভাবে তদন্ত করানোরও পরামর্শ দেওয়া হয়।