অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে খাড়াগোদা গ্রামের চন্নতলার মাঠ থেকে মিরাজুল ইসলাম মির্জার (২৭) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
মির্জা ঝিনাইদহ পৌর এলাকার কাঞ্চননগর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি আসাদুজ্জামান মুন্সী জানান, ওই যুবকের পরনে চেক লুঙ্গি ও হাফহাতা গেঞ্জি রয়েছে। কানের কাছে গুলির মতো ক্ষত চিহ্ন দেখা গেছে।
সেটি গুলির ক্ষত কি না তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। হাতেও আঁচড়ের মতো দাগ রয়েছে।
“ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া পরই তার মৃত্যু রহস্য স্পষ্ট হবে,” বলেন পুলিশ কর্মকর্তা আসাদ।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, হাতকড়া পরালে যে ধরনের দাগ পড়ে নিহতের দুই হাতে তা দেখেছেন তারা।
বিকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মির্জা গত ১৭ মার্চ থেকে নিখোঁজ ছিলেন এবং তিনি স্থানীয় ছাত্রদল নেতা বলে দাবি করেন তার ভাই ইয়াদ আলী।