অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
বুধবার ভোরে ঢাকা থেকে চুয়াডাঙ্গাগামী জে আর পরিবহনের একটি বাসে তল্লাশি করে এগুলো উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, চুয়াডাঙ্গার জীবন নগরের সুনীল কর্মকার ও ওবায়দুল্লাহ।
ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন জানান, গোপন খবর পেয়ে কোটচাঁদপুর থানার সামনে চুয়াডাঙ্গার জীবন নগরগামী জে আর পরিবহনের একটি বাসে তল্লাশি করে পুলিশ। এ সময় বাসের যাত্রী সুনীল কর্মকারের দেহ তল্লাশি করে একটি সোনার বার, আটটি সোনার পাত এবং বেশ কিছু স্বর্ণাংলকার উদ্ধার করা হয়, যার ওজন এক কেজি দেড়শ’ গ্রাম।
তিনি বলেন, খবর পেয়ে স্বর্ণের মালিক ওবায়দুল্লাহ এগুলো ছাড়িয়ে নিতে থানায় তদবিরে আসলে তাকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
উদ্ধারকৃত সোনা জীবন নগর সীমান্ত পথে ভারতে পাচারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে জানান এসপি আলতাফ হোসেন।