এই ইতিহাসবিদকে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী তার বনানীর বাসভবনে যান।
প্রয়াত এই ইতিহাসবিদের জীবন এবং দেশ ও জাতির জন্য তার অবদানের কথা স্মরণ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী এসময় সালাহ্উদ্দীন আহমদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বেশ কিছু সময় কাটান।
প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত এই অধ্যাপকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের সময়ও সালাহ্উদ্দিন আহমদকে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, “তিনি ছিলেন সমাজের সম্পদ। তিনি সমাজকে দিয়েই গেছেন। তিনি নির্লোভ জীবনযাপন করতেন। তার মৃত্যুতে জাতির জন্য বিরাট ক্ষতি হলো।”
রোববার ভোরে বনানীতে নিজের বাসায় সালাহ্উদ্দীন আহ্মদের মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
ইতিহাস চর্চায় অবদানের জন্য একুশে ও স্বাধীনতা পদক পাওয়া সালাহ্উদ্দীন আহমদ দীর্ঘদিন রাজশাহী,জাহাঙ্গীরনগর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন।
অধ্যাপক সালাহউদ্দীনের মৃত্যুর খবর শুনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও তার বাসায় ছুটে যান।
প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনার পাশাপাশি তার পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান তিনি।