বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ‘সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার পর সাংবাদিকদের এই কথা জানান জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন।
তিনি বলেন, “নতুন ক্যামেরাগুলো শুধু ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় বসানো হয়েছে। এখন থেকে এলএ শাখার প্রতিদিনের কার্যক্রম নজরদারির মধ্যে থাকবে।”
এর আগে জেলা প্রশাসনে আরো নয়টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম আদালত ভবন এলাকায় তল্লাশির সময় কাপড়ের থলেতে ৫৮ লাখ টাকাসহ ইলিয়াস নামে এক যুবক গ্রেপ্তার হন।
জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ (এলএ) শাখার কারও জন্য এসব অর্থ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
এ ঘটনার পর মঙ্গল ও বুধবার এলএ শাখার ১২ জন কর্মচারীকে বদলি করা হয়।
তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দেয়ার আগেই তাদেরকে কেন বদলি করা হল জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক বলেন, “যাদেরকে বদলি করা হয়েছে তারা দীর্ঘদিন ধরে ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় কাজ করছিল। তাদের বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে বদলির আদেশ দেয়া হয়েছে।”
কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে তা তদন্তের ভিত্তিতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।