অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
নবাবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইমতিয়াজ কবীর জানান, বুধবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৈশ প্রহরী নিয়োগকে কেন্দ্র করে বুধবার দুপুরে নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) মারধর করে এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। এতে গুরুতর আহত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফরহাদ হোসেনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বুধবার রাতে নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সুপার আব্দুর রহমান বাদী হয়ে ছাত্রলীগ-যুবলীগের চার নেতার নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৫০/৬০ জনের বিরুদ্ধে নবাবগঞ্জ থানায় মামলা করেন।
ইমতিয়াজ কবীর বলেন, ওই মামলার যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে মামলায় নাম উল্লেখ করা চারজনকে এখনও গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।