অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
রোববার ঢাকার মহানগর হাকিম আব্দুল্লাহ আল মাসুদ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আরিফুলকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লায়েদুল ইসলাম।
অন্যদিকে আরিফুলের জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী জিয়াউর রহমান।
শুনানি নিয়ে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ধর্ষণের ঘটনায় শনিবার রাতে মামলা হওয়ার পর কনস্টেবল আরিফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এক মাস আগে মালিবাগের একটি হোটেলের কক্ষে আরিফুল তার ওই নারী সহকর্মীকে ধর্ষণ করেন।
অভিযোগকারী মামলায় বলেছেন, কনস্টেবল আরিফুল তাকে বিয়ের প্রলোভনও দেখিয়েছিলেন।