এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য একই স্থানের ‘আলাউদ্দিন সুইটমিটকে’ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করে আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মশিউর রহমান জানান, বোম্বে সুইটসের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় দোকানে সাজিয়ে রাখা মিষ্টির ওপর মাছি দেখে আদালতের সদস্যরা সেখানে যায়। পরে কারাখানা পরিদর্শন করে সেখানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটি গামলায় পচা মিষ্টি ও আরেক গামলায় মিষ্টিতে পোকামাকড় পড়ে থাকতে দেখে।
“এসব অপরাধে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক আব্দুল হাই ও কর্মচারী মো. শইখকে আটক করা হয়। দোষ স্বীকার করায় দুইজনকে এক লাখ করে মোট দুই লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া করা হয়।”
আটকরা তাৎক্ষনিকভাবে জরিমানার অর্থ পরিশোধ করায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান মশিউর রহমান।
জব্দ করা মিষ্টিগুলো নালায় ফেলে দেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ ফায়ার লাইসেন্স এবং দই তৈরির জন্য বিএসটিআইর কাগজপত্রও দেখাতে পারেনি বলে জানান তিনি।
“রমজান থাকায় তাদের ব্যাবসায়িক ক্ষতি হবে ভেবে কারখানাটি সিলগালা না করে তাদেরকে এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে কাগজপত্র না দেখাতে পারলে কারখানাটি সিলগালা করা হবে।”
আলাউদ্দিন সুইটমিট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তাদের কারখানায় মানসম্মত পরিবেশ না থাকায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”