অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
বুধবার রাতভর অভিযান চালিয়ে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ও ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে তাদের ধরা হয় বলে র্যাব ১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল হাসান জানিয়েছেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এদের মধ্যে আনোয়ার শায়খ আব্দুর রহমানের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল; ছেলে সানির সঙ্গে নিয়মিত সংগঠনের লিফলেটও বিলি করত।”
তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, জঙ্গিবাদী বই ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরে নারায়ণঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাব ১১ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক শাকিল আহমেদ বলেন, “জিজ্ঞাসবাদে তারা জেএমবির সারোয়ার-তামিম গ্রুপের সদস্য বলে জানিয়েছে। সারা দেশে নাশকতার উদ্দেশ্যে অস্ত্রগুলো মজুদ করা হয়েছিল।”