আশুগঞ্জে পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর সম্মুখযুদ্ধের স্থান পরিদর্শন শেষে শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
মিত্রবাহিনীর স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ তাদেরকে সম্মানিত করবে বলে মনে করেন তিনি।
রেলপথ, সড়ক পরিবহন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্মিলিতভাবে স্মৃতিস্তম্ভের স্থান নির্বাচন করে অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ শুরু করবে বলে জানান মন্ত্রী।
পাক বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধাদের কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধ হয় এ এলাকায়। এরমধ্যে একটি হচ্ছে ভৈরব ব্রিজের নিচে আশুগঞ্জ অংশ। মন্ত্রী এ জায়গায় গিয়ে ঘুরে দেখেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য জিয়াউল হক মৃধা, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সচিব এম এ হান্নান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মাহফুজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিন্নাত আলী তালুকদার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা প্রমুখ।