এই কমিটি এক মাসের মধ্যে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বৈধ-অবৈধ ধর্মীয় স্থাপনা চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দেবে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ে এক সভায় এই কমিটি গঠন করা হয়।
বৈঠকের পর নৌমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, “ঢাকার চারপাশে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, বালু ও তুরাগ নদীর তীরে ৩০টি অবৈধ ধর্মীয় স্থাপনা ইতোমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই কমিটি আরও চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দেবে।
“এরপর অনুমোদিত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান স্থানান্তর করা হবে আর অবৈধ থাকলে তা অপসারণ করা হবে।”
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাসির আরিফ মাহমুদকে কমিটির প্রধান আর যুগ্ম সচিব নুরু উর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
এছাড়াও কমিটিতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, পূর্ত মন্ত্রণালয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, বিআইডাব্লিউটিএ, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট ও স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিরাও থাকবেন বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ঢাকার চারপাশের নদী তীর থেকে ৪ হাজার ৭৪০টি অবৈধ স্থাপনা অপসারণ এবং ২১৬ দশমিক ৭৩ একর জমি উদ্ধার করা হয়েছে।
সভায় পানি সম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, সংসদ সদস্য সানজিদা খানম, মন্ত্রণালয় ও পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।