পরিবারের অভিযোগ, আরিফ নামের এক সহকর্মী ও তার দুই সহযোগী ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেছে।
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক কাজী মো. শোয়াইব জানান, শুক্রবার দুপুরে ঢাকার দক্ষিণখান এলাকা থেকে আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“দক্ষিণখান এলাকায় আরিফের বাসা। তাকে বাসার বাইরে থেকে কৌশলে গ্রেপ্তার করা হয়।”
তবে তাকে এখনো ধর্ষণের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি জানিয়ে র্যাব কর্মকর্তা বলেন, “আমরা অভিযোগকারী তরুণীর মেডিকেল প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছি।”
এদিকে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি আলী হোসেন বলেন, শুক্রবার রাতে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা ধর্ষণের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল বলে পুলিশ সন্দেহ করছে।
তিনি বলেন, “এ ঘটনায় চারজন ছিল। এখনও একজন বাকি রয়েছে। বাকি একজনকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।”
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর উত্তরায় ধর্ষণের শিকার হন সতের বছর বয়সী ওই তরুণী, যিনি উত্তরা আজমপুরে একটি ডিপার্টমেন্ট স্টোরে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।
রাতে সেখান থেকে উত্তরায় বাসায় ফেরার পথে দুই সহযোগীসহ আরিফ নামে তার এক সহকর্মী মেয়েটিকে রাজলক্ষ্মীর পাশে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে যায় এবং পালাক্রমে ধর্ষণ করে।