বৃস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও ইউনিয়নের আমতলী গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ওয়াসিমের মরদেহ ঢাকায় আনা হয়।
রাতেই অ্যাম্বুলেন্সে তার মরদেহ নিজ গ্রামে নিয়ে আসা হয় বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন।
ওয়াসিমের চাচাত ভাই সাংবাদিক জহির রায়হান জানান, সকাল ৯টায় স্থানীয় বাইশ মৌজা বাজারে ওয়াসিমের প্রথম নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর স্থানীয় একটি ঈদগাহ মাঠে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে ওয়াসিমকে দাফন করা হয় বলে জানান তিনি।
এদিকে ওয়াসিমের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, ওয়াসিমের মরদেহ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন বাবা খায়েশ মিয়া ও মা স্বপ্না বেগম।
ভোর থেকেই ওয়াসিমের মরদেহ দেখতে আত্মীয়-স্বজনেরা তার বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন। তার মৃত্যুতে পুরো আমতলী গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গত ২৩ জুলাই রাতে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন শহরে তার বড় ভাইয়ের দোকানে ঘুমাতে যান ওয়াসিম। সকালে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।
ওই দোকানের এক কর্মচারী তাকে খুন করেছে বলে ধারণা করছেন ওয়াসিমের স্বজনরা।