অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
নিহত জিয়াউর রহমানের (৩৫) বাড়ি সাপাহার উপজেলার দক্ষিণ পাতারি গ্রামে। তিনি গরু চোরাচালানে যুক্ত ছিলেন বলে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
বিজিবি কর্মকর্তা রফিকুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রাতে জিয়াউরসহ ১০/১২ জন সীমান্তের ওপারে যায়। ভোরের দিকে ফেরার পথে ২৪২/১০ নম্বর সীমান্ত পিলারের পাশে ভারতের ৩১ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের দিকে গুলি ছোড়ে। অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও জহুরুল ঘটনাস্থলেই মারা যান।
“আমরা সকালে খবর পেয়ে বিএসএফের কাছে প্রতিবাদ জানিয়েছি। লাশ ফেরত চেয়ে বিএসএফকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। বিএসএফ জানিয়েছে, আইনি প্রক্রিয়া শেষ করতে সময় লাগবে। তারপর লাশ ফেরত পাঠানো হবে।”
তিনি জানান, লাশটি ভারতের মালদা জেলার বামুনগোলা থানায় হস্তান্তরের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে বিএসএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।