সালেক খোকন

লেখক, গবেষক।
সালেক খোকন
থানাপাড়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষদর্শীরা যা দেখেছেন
শহীদদের তালিকা না হওয়া এবং শহীদ পরিবারগুলোর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়া স্বাধীন বাংলাদেশকে আজও দারুণভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
২৫ মার্চে ঢাকার গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
স্বীকৃতি আদায়ের জন্য বিশেষভাবে কাজ করছেন বিদেশে বসবাসরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু মানুষ। অথচ গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেই বললেই চলে।
ইতিহাসই বাঁচিয়ে রাখবে কুমুদিনী হাজংকে
তার বাবা অতিথ চন্দ্র ছিলেন হাতিখেদা বিদ্রোহের কর্মী। বাবার ভেতরের সেই বিদ্রোহের আগুন কুমুদিনীর মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছিল।
মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ের বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য, তার দেওয়া ভাষণ, তার নির্দেশনা ও স্বপ্নগুলোই মুক্তিযোদ্ধাসহ সবার কাছে আজও প্রেরণা হয়ে আছে। তার সমগ্র জীবনের স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৫: নিজের স্বার্থের জন্য দেশের ক্ষতি করো না
যখন মিথ্যা কথা বলতে শুনি। দুর্নীতিবাজদের বড় বড় কথা বলতে দেখি। তখন ঠিক থাকতে পারি না। দেশের টাকা যারা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে তাদের কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করা উচিত। এরাই দেশের শত্রু।
যুদ্ধদিনের গদ্য-১৬: ‘কাজী আরেফের মতো মুক্তিযোদ্ধার মূল্যায়ন হয়নি আজও!’
ওরা আমাকে মিছিল করার একটা ফটো দেখায়। তখন অকপটেই স্বীকার করি, ‘হ্যাঁ, আমি মিছিল করেছি, আমি ছাত্রলীগ করি।’
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৪: হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’
“সহযোদ্ধাসহ সবার গলায় একটা টোকেন ঝোলানো থাকত। হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’। আর ছিল বডি নম্বর। ওগুলো দিয়েই নিহত সহযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতাম আমরা।”
আদিবাসী জীবনকথা: মুন্ডা পাহানদের নানা মন্ত্র
শিকারগুলো গোটা গ্রামের পরিবারগুলোর মধ্যে সমহারে বণ্টন করা হয়। এই সমবণ্টন রীতির কারণেই শত দারিদ্র্যের মাঝেও যুগ যুগ ধরে টিকে আছে আদিবাসীরা।