মতামত

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্ব
কলকাতার ৮ নম্বর থিয়েটার রোডের একটি বাড়িতে এই সরকারের অফিস স্থাপন করা হলেও তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন যুদ্ধাবস্থায় সরকার যেখানে যাবে তার নাম হবে 'মুজিবনগর'।
থানাপাড়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষদর্শীরা যা দেখেছেন
শহীদদের তালিকা না হওয়া এবং শহীদ পরিবারগুলোর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়া স্বাধীন বাংলাদেশকে আজও দারুণভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
সংবিধান প্রণেতাগণ-১২: মূলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন শামসুদ্দীন মোল্লা
ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের প্রশ্ন নিয়ে খন্দকার মোশতাক আপত্তি উত্থাপন করলে শামসুদ্দীন মোল্লা বিনীত অথচ দৃঢ়ভাবে তার বিরোধিতা করে বলেছিলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষ না থাকলে বাংলাদেশ সৃষ্টির অস্তিত্ব থাকে না।’ ...
মধুসূদন: দ্বিশতবর্ষে পাঠ-পুনর্পাঠ
স্মৃতিকাতরতাধর্মী কবিতাগুলোই তো একমাত্র মাইকেল নয়, প্রধানতমও নয়। উপরন্তু, পাঠ্যপুস্তকের বুনিয়াদি শিক্ষা মাইকেলকে এই ফ্রেমে বন্দি করে ফেলেছে। ফলে, তাঁর প্রধানতম-প্রবলতম কীর্তি ও কৃতি জনপরিসরে জাগরণ সৃষ ...
রবীন্দ্রনাথ সরেন— লড়াইয়ের মাঠে দেদীপ্যমান
রবীনদা বহুমত্রিক সাংগঠনিক দক্ষতার অধিকারী একজন নেতা এবং একই সঙ্গে মাঠের কর্মী। আদিবাসী অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে শেকড় ও শিখরের সমন্বয় ঘটাতে তিনি সফলতার পরিচয় দিয়েছিলেন।
দিনাজপুর মহারাজা গিরিজানাথ হাই স্কুল ট্রাজেডি
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়েও ১৯৭২ সালের ৬ জানুয়ারির গিরিজানাথ হাই স্কুল ট্রাজেডির মতো এত অধিকসংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা একই স্থানে একই সঙ্গে শহীদ হয়েছেন এমন নজির নেই বলে জানা যায়।
সংবিধান প্রণেতাগণ-১১: বন্দুকের নলের মুখে মোশতাককে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন সিরাজুল হক
‘শুধু মৌলিক অধিকার দিলেই হয় না, তাকে বলবৎ করার জন্য রক্ষাকবচ দরকার’
সংবিধান প্রণেতাগণ-৯: মোহাম্মদ খালেদের ডায়েরির পাতায় পাতায় বিচিত্র সব ঘটনা
‘নিজে সৎ ও বিশ্বস্ত ছিলেন বলে অন্যের সততা ও বিশ্বস্ততায় আস্থা রাখতেন।’