ওসি সুজিত কুমার সাহা বলেন, “একটি ঘরে লিকেজ থেকে গ্যাস জমে এই ঘটনা। মেরামতের সময় ছোট বিস্ফোরণও ঘটেছিল।”

“অকথ্য ভাষায় তারা গালিগালাজ করছিল; ছেলেকে হত্যার হুমকি দেওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম”, বলেন খলিল।

ওসি সুজিত কুমার সাহা বলেন, “আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে এবং কারা কারা জড়িত তা শনাক্ত করা হচ্ছে।”

শাহজাহানপুর থানা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক রুবেল ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি পদপ্রত্যাশী ছিলেন।

“চার থেকে পাঁচজন মিলে তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়।”

দুই দিনের রিমান্ড শেষে এই চারজনকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল।

এর আগে এই মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।