“আমরা ২৩৩ আসন পেয়ে সরকার গঠন করি। বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন। এ রকম বিপুল রায় পেয়ে সরকার গঠন করার পর এমন জঘন্য ঘটনা কেন ঘটাবে সরকার?” বলেন তিনি।

বনানী সামরিক কবরস্থানে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহতদের কবরে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিচারকার্য দ্রুত নিষ্পত্তির আহ্বান জানান বিএনপি নেতারা।

“২৫ ফেব্রুয়ারি ঘটনার পিছনে যারা কুশীলব, কিছুটা তো আমরা জানি কারা ছিল। আমরা জানি যে সেদিনের ঘটানার কিছুক্ষণ আগে বেগম খালেদা জিয়ার বাসা থেকে কালো রঙের একটি গাড়ি কোনো ধরনের প্রোটকল ছাড়া বেড়িয়ে গেছে।”

অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, আসামি ও সাক্ষীর দিক থেকে এটি অনেক বড় মামলা। তাই আপিল শুনানিতে কয়েক মাস লাগতে পারে। চলতি বছরই শুনানি শুরু হবে।

ফুল দেওয়া শেষে শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং সামরিক সদস্যরা স্যালুট জানান।

হত্যা মামলার চূড়ান্ত বিচার শেষ হয়নি ১৫ বছরেও। বিস্ফোরক মামলার বিচার এখনও আটকে আছে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে।

“বিডিআর বিদ্রোহের দিন ভোর রাতে কেন বেগম জিয়া তার বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন?- প্রশ্ন রাখেন তিনি।

হত্যাকাণ্ডের মামলার চূড়ান্ত রায় এই বছরের মধ্যেই কার্যকর করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন সরকার দলের যুগ্ম সম্পাদক।