০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
উভয় অপারেটিং সিস্টেমে ব্লুটুথ চালু করা ও ডিভাইস যুক্ত করার প্রক্রিয়া কাছাকাছি রকমের হলেও পুরোপুরি এক নয়।
বেশ কয়েকটি ফোল্ডার ও ডিরেক্টরি রয়েছে যেখানে উইন্ডোজ ইনস্টল করা অ্যাপ সংরক্ষণ করে। কেউ এসব অ্যাপের অবশিষ্টাংশ খুঁজেতে চাইলে সেখানেই দেখতে হবে৷
এ ছোট ডিভাইসগুলোর খারাপ দিক হল এগুলো সহজেই হারিয়ে যেতে পারে বা চুরি হয়ে যেতে পারে। ফলে, ফ্ল্যাশ ড্রাইভের ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে বেহাত হওয়ার ঝুঁকিতে।
ফিচারটিকে “বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমের স্নায়ু কেন্দ্র” হিসেবে বর্ণনা করেছে প্রযুক্তি ইতিহাস বিষয়ক সাইট ভার্শন মিউজিয়াম।
ডিজিটাইজেশনের ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতি যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির সঙ্গে। এর ফলে আন্তঃসংযোগ সাপ্লাই চেইনের একটি জটিল ওয়েব তৈরি হয়েছে।
লুকানো ফোল্ডারগুলো খুঁজে পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। তবে, এসব ফোল্ডার সার্চ অপশন বা উইন্ডোজ এক্সপ্লোর অপশনে দেখা যাবে না।
নতুন বা শিক্ষানবিস ব্যবহারকারীদের হাতে উইন্ডোজ ল্যাপটপ দেওয়ার আগে কিছু মৌলিক কাজ অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে।
উইন্ডোজে মুছে যাওয়া ফাইল ফিরে পাওয়ার প্রাথমিক ও সবচেয়ে সহজ উপায় হল রিসাইকল বিন।