০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
”কিছু ব্যাংক হয়ত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলবে। কিন্তু আমরা কোনো ব্যাংক বন্ধ করে দেব না,” বলেন অর্থ উপদেষ্টা।
“আসলে তখন ব্যাংক খাত নিয়ে গ্রাহকের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছিল। তখন সবাই হুমড়ি খেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলেছেন।”
আগের মাসে গ্রাহকরা টাকা তুলতে হুমড়ি খেয়ে পড়লে ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার সংকট তৈরি হয়।
“সেটার জন্য আমরাই দায়ী। কারণ তাদের কাছে অনেক ভুল বার্তা দেওয়া হয়েছে,“ বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র।
সরকার পতনের পর বিভিন্ন ব্যাংক নিয়ে গুজব ও গুঞ্জনে ব্যাংকগুলোতে টাকা রাখা বন্ধ করে দেয় গ্রাহক। উল্টো অনেকে এসব ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে থাকেন।
ব্যাংকগুলোতে এক লাখের বেশি থাকা এমন অ্যাকাউন্টের মধ্যে ৩৪ হাজার ৪৮১টি ব্যক্তির।
’’আমাদের ব্যাংকিং খাত যে কতটা ভঙ্গুর হয়েছে এ খাত সংস্কারে কতটা সময় ও প্রচেষ্টা দিতে হচ্ছে এটা তার একটি নমুনা,” বলেন উপদেষ্টা রিজওয়ানা।
সব দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক শুধু দৈনন্দিন কাজ চালাতে পারার মত ন্যূনতম পরিমাণ অর্থ ধার দিচ্ছে ব্যাংকগুলোকে, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র।