বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি সমর্থন ও সহানুভূতি জানিয়ে ১৯৭১ সালের ৩১ মার্চ ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে (লোকসভা ও রাজ্যসভা) একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা এরইমধ্যে দেশের সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। ‘যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে’ পাকিস্তানি হানাদারদের প্রতিরোধ শুরু করেছে বীর বাঙালি।
একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় গণহত্যার খবর ছড়িয়ে পড়তেই দেশের বিভিন্ন জেলা ও মহকুমা শহরের পুলিশ, ইপিআর, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা যার কাছে যা ছিল তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ে।
একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় গণহত্যার খবর ছড়িয়ে পড়তেই দেশের বিভিন্ন জেলা ও মহকুমা শহরের পুলিশ, ইপিআর, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা যার কাছে যা ছিল তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ে।
বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণার খবর বিশ্ববাসী মূলত জানতে পারে একাত্তর সালের ২৭ মার্চ। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে গুরুত্ব দিয়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ ক ...
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ - এতটা রক্তমাখা সূর্যোদয় হয়ত এদেশের মানুষ কখনো দেখেনি, কিন্তু এ এক নতুন সূর্য, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সূর্য। আর আজ তার সুবর্ণজয়ন্তী।
একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঠাণ্ডা মাথায় নিরস্ত্র, নিরপরাধ ও ঘুমন্ত সাধারণ বাঙালির ওপর যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল, তা পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ গণহত্যার নজির। ২০১৭ সাল থেকে এ দ ...
একাত্তরের অগ্নিগর্ভ মার্চের এদিনেই সৈয়দপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অবাঙালিদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গুলি চালিয়ে কমপক্ষে তিনশ বাঙালিকে হত্যা করে।