লাইফস্টাইল

যেভাবে ওটস খেলে কমবে ওজন দ্রুত

Byলাইফস্টাইল ডেস্ক

সকালে নাস্তা হিসেবে ওটসের সঙ্গে সবজি, টক দই বা অল্প মিষ্টির ‘গ্রানোলা, চর্বি ছাড়া মাংস, ডিম ইত্যাদি খাওয়া উপকারী বেশি।

ওটস আঁশ-জাতীয় খাবারম, যা হজমে সহায়তা করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং সার্বিকভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে বলে মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

নিউ জার্সি ভিত্তিক পুষ্টিবিদ ক্রিস্টা ব্রাউন ‘ইট দিস নট দ্যাট’ ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “ওজন কমাতে খাবার তালিকায় ওটস যোগ করতে চাইলে তা সকালে খাওয়া উচিত। আর এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন-জাতীয় উপাদান যোগ করা কার্যকর।”

যে কারণে ওটসে প্রোটিন যোগ করলে দ্রুত ওজন কমায়

ব্রাউন জানান, তিনি ওজন কমাতে চান এমন ব্যাক্তিদের প্রথমেই ওটমিল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দেন। এর সঙ্গে মজাদার কাঠ-বাদাম বা চিনা বাদামের মাখন যোগ করে স্বাদ বাড়ানো যেতে পারে।

ওটমিলে আছে আঁশ যা ক্ষুধা মেটায় ও অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখে। ফলে দুই বেলার খাবারের মাঝে বাড়তি নাস্তা খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। অর্থাৎ বাড়তি ক্যালরি গ্রহণের ঝুঁকিও কমে যায়।

আমেরিকান জার্নাল অব নিউট্রিশন অনুযায়ী, সকালের নাস্তায় উচ্চ প্রোটিন-ধরনের খাবার খাওয়া সারাদিনের খাবারের চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর সঙ্গে নাস্তায় ওটমিল রাখা আঁশের ঘাটতিও পূরণ করে।

তাই ওজন কমাতে চাইলে সকালের নাস্তায় ওটমিলের সঙ্গে প্রোটিন যোগ করা উপকারী।

বাড়তি প্রোটিন যোগ করার উপায়

ওটমিলের সঙ্গে বাড়তি প্রোটিন যোগ করতে চাইলে এতে বাদামের বাটার, চিয়া বীজ, তিসির বীজ, বাদাম বা মুরগির মাংস ও ডিম যোগ করা যায়।

এছাড়াও চাইলে রাতের খাবারে প্রোটিন সমৃদ্ধ ওটসের মেনু রাখা যেতে পারে।

আরও পড়ুন

SCROLL FOR NEXT