বাংলাদেশ

প্রতিবাদপত্রের প্রতিবাদ জানিয়েছেন পরমাণু শক্তি কমিশনের এক সদস্য

Byজ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আজিজুল হক শুক্রবার এক প্রতিবাদপত্রে বলেছেন, কমিশনের সচিব প্রতিবাদপত্রে ‘কৌশলে মিথ্যাচার’ করেছেন।

“প্রকৃতপক্ষে পরমাণু শক্তি কমিশনের ৩৪ জন চাকরিজীবীকে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। কর্মকর্তা ও কর্মচারী শব্দ দুটি কৌশলে ব্যবহার করে প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, কোনো কর্মকর্তাকে প্রণোদনা দেওয়া হয়নি।”

আজিজুল হক বুধবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছিলেন, কমিশনের চেয়ারম্যান একক সিদ্ধান্তে কিছু কর্মকর্তাকে প্রণোদনা হিসেবে টাকা দিয়েছেন। কোনো ‘অফিসিয়াল ডকুমেন্ট মেইনটেইন’ করা হয়নি।

শুক্রবারের প্রতিবাদপত্রে তিনি বলেন, কর্মকর্তা বলতে তিনি যারা প্রণোদনা পেয়েছেন সেইসব নিচের গ্রেডের কর্মচারীকে বোঝাতে চেয়েছেন। ‘কর্মকর্তা আর কর্মচারী’ শব্দ ধরে কমিশনের সচিব প্রতিবাদপত্রে ‘মিথ্যাচার’ করেছেন।

পরমাণু শক্তি কমিশনের এক নথিতে দেখা যায়, কমিশনের চেয়ারম্যান গত ২ জুলাই প্রণোদনা ভাতা বাবদ তিন লাখ ৪৭ হাজার ৭৫৮ টাকা মঞ্জুর করেছেন।

বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে প্রকাশিত ‘কোভিড-১৯ সেবায় না থাকলেও প্রণোদনা দিল দুই প্রতিষ্ঠান’ শীর্ষক প্রতিবেদনে পরমাণু শক্তি কমিশন এবং পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষে কর্মকর্তাদের প্রণোদনা দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সচিব তপন কুমার সাহা বৃহস্পতিবার ওই সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ জানান। সেখানে বলা হয়, কমিশনের সদস্য আজিজুল হক ‘তার নিজস্ব মনগড়া বক্তব্য’ দিয়েছেন।

আরও পড়ুন

SCROLL FOR NEXT