বিবিসি বলছে, বিধ্বস্ত বিমানটির উদ্ধার করা ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (ব্ল্যাকবক্স) থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
ওই পাইলট পুনরায় ফিরে আসার সময় ককপিটের দরজায় বেশ কয়েকবার জোরে আঘাতও করেছিলেন। কিন্তু তিনি ককপিটে পুনরায় ঢুকতে পেরেছিলেন কি না তা জানা সম্ভব হয়নি।
বিমানটির ব্ল্যাকবক্স থেকে গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু তথ্য উদ্ধার করা গেলেও বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বিধ্বস্ত বিমানের দ্বিতীয় ব্ল্যাকবক্সের সন্ধানে এখনো তৎপরতা চালানো হচ্ছে।
মঙ্গলবার ফ্রান্সের আল্পস পর্বতে জার্মান এয়ারবাস এ৩২০ বিমানটি ১৫০ জন আরোহী নিয়ে বিধ্বস্ত হয়। এরপর ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (ব্ল্যাকবক্স) উদ্ধার করা গেলেও অপর ব্ল্যাকবক্সটি (ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার) এখনো পাওয়া সম্ভব হয়নি।
ফ্রান্সের উদ্ধারকর্মীরা এখন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডারটির খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছেন।
বিমানটির বেশিরভাগ যাত্রী জার্মানি ও স্পেনের হলেও ফ্রান্সের ১২ জন ছিলেন। আর যুক্তরাজ্যের ছিলেন অন্ততপক্ষে তিনজন।
স্পেনের বার্সেলোনা থেকে যাত্রা করে জার্মানির ডুসেলডর্ফ যাওয়ার পথে বিমানটি ফ্রান্সের আল্পস পর্বতে বিধ্বস্ত হয়। তবে এখনো পর্যন্ত এই দূর্ঘটনার কারণ জানা সম্ভব হয়নি।