দেশটির প্রেসিডেন্টের দপ্তর এ খবর দিয়েছে বলে বুধবার জানিয়েছে ‘দ্য ইনডিপেনডেন্ট’ পত্রিকা।
এবোলা ভাইরাস প্রতিরোধে ৩৯ বছর বয়সী চিকিৎসক উমর নিজেই সরকারি হাসপাতালে অন্তত একশ এবোলা রোগীর চিকিৎসা করেছেন।
তবে তার দেহে কীভাবে ভাইরাসটি এসেছে তা পরিষ্কার নয়। মানবদেহের তরল বর্জ্য যেমন থুথু, ঘামের মাধ্যমে রোগটির ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে থাকে।সরকারি হাসপাতাল ব্যবস্থার দুর্দশা নিয়ে আগেই নিজের উদ্বেগের কথা জানিয়েছিলেন উমর।
কিছুদিন আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমি নিজের জীবন নিয়েই শঙ্কিত। কারণ, আমার জীবনের একটা মূল্য আছে।”
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, পশ্চিম আফ্রিকার গিনি, লাইবেরিয়া এবং সিয়েরা লিওনে এবোলা ভাইরাসের প্রদু্র্ভাব দেখা দেয়ার পর এ পর্যন্ত ছয়শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার এ প্রতিবেদন লেখার আগের চারদিনে মারা গেছে ১৯ জন।