স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আব্দেলিলাহ আল-আজ্জি টেলিফোনে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, “বিমান হামলার পর গোলা বর্ষণের ভয়ে উদ্ধারকর্মীরা সেখানে যেতে পারছে না।”
২০১৪ সালের জানুয়ারিতে হুতি বিদ্রোহীরা ইয়েমেনের রাজধানী সানা দখল করে এবং প্রেসিডেন্ট আব্দরাব্বু মনসুর হাদিকে গৃহবন্দি করে। ফেব্রুয়ারিতে সানা থেকে পালিয়ে যান হাদি।
মার্চ মাস থেকে হাদি সরকারপন্থি ও হুতি বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। ওই বছর জুলাই থেকে সৌদি জোট ইয়েমেন সরকারের পক্ষে সেখানে বিমান হামলা শুরু করে।
হুতি পরিচালিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয় থেকে বলা হয়, শনিবার সৌদি সীমান্তবর্তী শাদা জেলার আল-মাশনাক বাজারে দুইবার বিমান হামলায় ২৫ জন নিহত এবং অন্তত একজন আহত হয়।
যদিও রয়টার্সের পক্ষ থেকে এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার সম্ভব হয়নি। কারণ ওই এলাকার খুব কাছেই লড়াই চলছে। তবে স্থানীয় কয়েকটি অনলাইন ভিত্তিক সংবাদ সংস্থায় একই ধরণের খবর প্রকাশ পেয়েছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য প্রকল্পের তথ্যানুযায়ী, দীর্ঘ ২৭ মাস ধরে চলা যুদ্ধের কারণে ইয়েমেনের ২২ প্রদেশের প্রায় অর্ধেকেই দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে।