বৃহস্পতিবার ইরানের আধা সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনীর এক ঊর্ধ্বতন কমান্ডারের উদ্ধৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে।
ইরানের এ কারখানা নির্মাণের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির উত্তেজনা আরও বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম বৈদেশিক সফরের এ সময়টিতে।
এ সফরে ট্রাম্প ইরানকে জঙ্গি দলগুলোর মদদদাতা এবং মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বিভিন্ন দেশের জন্য হুমকি আখ্যা দিয়েছেন।
ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের বিমান শাখার প্রধান আমিরালি হাজিজাদেহ এর উদ্ধৃতি দিয়ে ফার্স বার্তা সংস্থা বলেছে, “ইরানের তৃতীয় ভূগর্ভস্থ কারখানা সম্প্রতি রেভলুশনারি গার্ডরা বানিয়েছে... আমরা আরও জোরেশোরে আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা বাড়াতে থাকব।”
জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতা নেওয়ার পর থেকে ইরানের সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কর্মসূচির জবাবে দেশটির ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এবং দেশটিকে নজরদারিতে রেখেছেন।
কিন্তু ইরান যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপের তোয়াক্কা করেনি। ইরানে নতুন করে পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি সোমবার বলেছেন, “ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানোর জন্য ইরানের যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতির দরকার নেই।”