জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এ ঘটনাকে বর্ণনা করেছেন উত্তর কোরিয়ার ‘হুমকির নতুন মাত্রা’ হিসেবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার একজন সেনা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে চীন সীমান্ত সংলগ্ন তংচ্যাং-রি এলাকা থেকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ছোড়া হয়। তবে সেগুলো কী ধরনের ওয়ারহেড বহন করছিল, তা জানা যায়নি।
এর আগে গত বৃহস্পতিবারও জাপান সাগর লক্ষ্য করে স্বল্পপাল্লার বেশ কয়েকটি রকেট ছুড়েছিল উত্তর কোরিয়া।
সোমবার তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র জাপানের জলসীমায় এসে পড়ার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগ। জাপানের
প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপকে ‘উসকানিমূলক’ আখ্যায়িত করে বলেছেন, তার দেশ এ ধরনের কর্মকাণ্ড সহ্য করবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও সাগরে নৌযানের যথাযথ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা বাহিনীকে তৎপর থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ গত ২ ফেব্রুয়ারি উত্তর কোরিয়ার ১৬টি স্বতন্ত্র এবং ১২টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আন্তর্জান্তিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। দেশটির সব ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ওপরও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।