এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
মঙ্গলবার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মো. জাহিদুল আজাদ এ আদেশ দেন বলে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী আব্দুস সালাম জানান।
একই সঙ্গে আগামী ৩১ অক্টোবর মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করে আদালত।
আব্দুস সালাম বলেন, মামলার আগের তারিখে আদালতের পাঠানো সমনে মঙ্গলবার খালেদা জিয়াকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। হাজির না হওয়ায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ হয়।
কালিয়া উপজেলার চাপাইল গ্রামের মো. রায়হান ফারুকী ইমাম বাদী হয়ে ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর এ মামলা দায়ের করেন।
গত বছরের ২১ ডিসেম্বর খালেদা জিয়া ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সমাবেশে বলেন, “স্বাধীনতা যুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহীদ হয়েছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কতজন শহীদ হয়েছেন, তা নিয়ে বির্তক আছে।”
একই বক্তব্যের কারণে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও অনেক মামলা হয়েছে।