ওয়ানডে সিরিজে দুবার উইলিয়ামসনকে বিদায় করেন তাসকিন। কোথায় বল করতে হবে জানাই ছিল ২১ বছর বয়সী এই পেসারের। সফলও হন, দারুণ এক ডেলিভারিতে ইমরুল কায়েসের গ্লাভসবন্দি করান তিনি।
প্রথম ইনিংসে উইকেট এই একটাই। কিন্তু শুরুটা উইলিয়ামসনকে দিয়ে এটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা তাসকিনের কণ্ঠে সেই সুরই।
“উইলিয়ামসন অনেক বড় মাপের ব্যাটসম্যান, কোনো সন্দেহ নেই। ওর কিছু জায়গা আছে, সেখানে বোলিং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। দুর্বলতার জায়গায় ধারাবাহিকভাবে বল করার চেষ্টা করি। এ কারণেই হয়তো তিনবার ওর উইকেট পেয়েছি। অবশ্যই অনেক বড় পাওয়া যে, প্রথম উইকেট উইলিয়ামসনের।”
উইকেট পেতে পারতেন আরও। শিকারের দেখা পেতে পারতেন প্রথম ওভারেই। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি সতীর্থরা। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে নিজের বলে অনেক ক্যাচ ফস্কাতে দেখেন তাসকিন। টেস্টেও ঘটলো একই ব্যাপার। তবে এই তরুণ এটাকে স্বাভাবিকভাবেই নিচ্ছেন।
“আরও কিছু সুযোগ এসেছিল। উইকেট পেতে ভাগ্য লাগে। ক্যাচ ড্রপ কোনো ব্যাপার না। সবাই আমাকে বলছে, প্রথম টেস্ট ভালোই করছো। ব্যক্তিগতভাবে আমি চাই আরও ভালো করতে।”
প্রথম ইনিংসে ২৯ ওভার বল করে ১৪১ রানে ১ উইকেট নেন তাসকিন।