ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না থাকলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াডে রাখা হয়েছিল পোলার্ড ও নারাইনকে। কিন্তু বিশ্বকাপ শুরুর মাসখানেক আগে তারা নিজেরাই দল থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেন।
বোর্ডের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার যথাযথ অগ্রগতি না হওয়ায় বিশ্বকাপে থাকছেন না এই দুজন। কারণ একই হলেও দুজনের পুনর্বাসনের ধরণ আলাদা। পোলার্ডের পুনবার্সন চলছে চোট কাটিয়ে ফিরতে; নারাইন কাজ করছেন বোলিং অ্যাকশন শোধরাতে।
নভেম্বরেই শ্রীলঙ্কা সফরে তৃতীয় ওয়ানডেতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল নারাইনের বোলিং অ্যাকশন। পরে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষায় দেখা যায়, তার সব ধরনের ডেলিভার সময় কনুই ১৫ ডিগ্রির বৈধ সীমা ছাড়িয়ে যায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হয় তার বোলিং।
নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও নারাইনকে বিশ্বকাপ দলে রাখা হয়েছিল। বোর্ডের ধারণা ছিল, বিশ্বকাপের আগেই অ্যাকশন শুধরে পরীক্ষা দিয়ে আবার বোলিংয়ের অনুমতি পাবেন নারাইন। কিন্তু সেই আশাতেও এখন গুড়েবালি।
বিশ্বকাপ শুরুর অনেক আগেই তাই বড় আঘাত ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিরোপা পুনুরুদ্ধারের সম্ভাবনায়।