ডেল স্টেইন, মর্নে মর্কেল ও ভার্নন ফিল্যান্ডার আইসিসি টেস্ট বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সেরা দশে আছেন। চট্টগ্রাম টেস্ট শুরুর আগে বাংলাদেশ কোচ চন্দিকা হাথুরুসিংহেও বলেছিলেন, এই পেস আক্রমণকে সামলানোই হবে তার দলের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
বাংলাদেশ সেটা করতে পেরেছিল মোটামুটি ভালোভাবেই। শুরুটা হয়েছিল তামিম-ইমরুলের হাত ধরে। তাদের ৪৬ রানের জুটিটা খুব বড় নয় অবশ্যই। তবে ১৮ ওভার উইকেটে থেকে বলের নতুনত্ব নষ্ট করতে পেরেছিল উদ্বোধনী জুটি। সাহস জুগিয়েছিল পরের ব্যাটসম্যানদের মনে।
এই পরিক্রমায় একটা মাইলফলকও ছুঁয়েছিলেন দুজন। বাংলাদেশের প্রথম উদ্বোধনী জুটি হিসেবে ছুঁয়েছিলেন ২ হাজার রান (৪১ ইনিংসে ২০০১)! বাংলাদেশের দ্বিতীয় সফলতম উদ্বোধনী জুটি অনেকটাই পেছনে, নাফিস ইকবাল ও জাভেদ ওমরের ৬৬৫ রান!
তবে চট্টগ্রাম টেস্টের জুটি স্বস্তি দিলেও তৃপ্তি দেয়নি তামিমকে। মিরপুর টেস্টের আগে মঙ্গলবার শের-ই-বাংলায় সংবাদ সম্মেলনে জানালেন, মিরপুরে লম্বা করতে চান জুটি।
“চট্টগ্রামের উইকেটে রান করা কঠিন ছিল। এই ধরনের উইকেটকে আমি বলি ‘ইজি টু ব্যাট, হার্ড টু স্কোর।’ এ ধরনের উইকেটে থিতু হলে বড় ইনিংস খেলতে হয়। উদ্বোধনী জুটি আমরা আরও বড় করতে পারতাম কিন্তু সেটা পারিনি। পারলে আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারতাম। ঢাকা টেস্টে সেটাই করতে হবে।”