‘রুমা রাইস মিল’ এর মালিক উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলমের পরিবারের দাবি, এ ঘটনার পর থেকে খোরশেদ আলম নিখোঁজ রয়েছেন।
এদিকে তাকে পুলিশ আটক করেছে বলে স্থানীয়রা জানালেও পুলিশ তা অস্বীকার করছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চাতালের কয়েকজন শ্রমিক জানান, রাত সাড়ে ১২টার দিকে চাতালে কিছু লোক গিয়ে কর্মীদের বের করে দেয়।
রাত ১টার দিকে চেয়ার-টেবিলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভাংচুর করে পাশের ফিলিং স্টেশন থেকে পেট্রোল নিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়।
এতে গুদামে রক্ষিত প্রায় আট হাজার বস্তা চালের মধ্যে অর্ধেক পুড়ে যায়।
তবে, ঝিকরগাছা থানার ওসি মামুনুর রশিদ বলেন, আগুন দেওয়ার খবর তিনি পেয়েছেন। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা তিনি জানেন না।
এদিকে খোরশেদ আলমের ছেলে রাজু সাংবাদিকদের জানান, চাতালে আগুন লাগার খবর পেয়ে সকালে তিনি সেখানে যান।
এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ নেই বলে জানান তিনি।
কিন্তু কোতোয়ালি থানার ওসি ইনামুল হক ও ঝিকরগাছা থানার ওসি মামুনুর রশিদ কেউই খোরশেদ আলমকে আটকের কথা স্বীকার করছেন না।
যশোরের পুলিশ সুপার আনিচুর রহমানও বলেন, খোরশেদ চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়নি।