সোমবার দুপুরে নীলফামারী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মো. নাসিরুল হক এই আদেশ দেন।
শহিদ হোসেন রুবেল জলঢাকা উপজেলা শহরের পশ্চিম জলঢাকা গ্রামের মৃত. ডা. শফিয়ার রহমানের ছেলে।
আদালতের সহকারী পিপি আরতি রানী জানান, ২০০৯ সালের ২২ জানুয়ারি দেশব্যাপী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ফলাফল ঘোষণার পর থেকে ৩০ দিনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার বরাবরে প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়ের রিটার্ন দাখিলের আদেশ থাকলেও নীলফামারী জলঢাকা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শহিদ হোসেন রুবেল তার নির্বাচনী ব্যয়ের রির্টান দাখিল করেননি।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করায় ২০০৯ সালের ৩১ অগাস্ট সে সময়ের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সিদ্দিকুর রহমান বাদি হয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ২০০৮ এর ৫৫ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে জলঢাকা থানায় শহিদ হোসেন রুবেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলা দায়ের পর ২০১৩ সালে জামিন নিয়ে পরবর্তীতে আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
সোমবার দুপুরে নীলফামারী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।