মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকার ‘বিশ্বাসযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেয়নি’ বলে মন্তব্য করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
মানবাধিকার
“ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর আধিপত্যের জেরে জনপথের পর জনপথ রক্তাক্ত হয়ে উঠছে,” বলেন তিনি।
বেইলি রোডের সেই বহুতল ভবনে বিল্ডিং কোড মানা হয়নি, বলছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।
সামরিক বাহিনী তাদের যুদ্ধ কৌশলে ধারাবাহিকভাবে বেসামরিক মানুষদের শাস্তি দেওয়ার উপরই অধিক মনোযোগ দিয়ে রেখেছে।
ইতোমধ্যে ১১২টি দেশ সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ডের বিধান রদ করার কথা তুলে ধরে এ শাস্তিকে ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণার আবেদন করেছেন রিটকারী।
অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ সামলাতে হবে নতুন সরকারকে। তিনটি বিষয়ই অভ্যন্তরীণ আস্থা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, কূটনৈতিক বোঝাপড়া এবং আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ও ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভরশীল।
“আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোন কোন সদস্যের বিরুদ্ধে এই ভিসা নীতি ‘অ্যাপ্লাই' করা হয়েছে, তার তালিকা পাওয়া যায়নি,” বলেন তিনি।
“সকল দলকে আমরা সহিংসতা পরিহার করে মানবাধিকার রক্ষা ও আইনের শাসনের প্রতি সম্মান জানানোর আহ্বান জানাই,” বলেন জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র।