সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম ওয়ায়েস কুরণী খান চৌধুরী মামলার এজাহার গ্রহণ করে এই দিন ঠিক করেন।
এই আদালতে পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নবী হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিকাল পর্যন্ত মামলার দুই আসামি ক্রিকেটার শাহাদত হোসেন ও তার স্ত্রী আত্মসমর্পণ করে জামিন চাননি। তারা পলাতক।”
গৃহকর্মী হারিয়ে গেছে জানিয়ে রোববার শাহাদত মিরপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার কয়েক ঘণ্টা পর ওই গৃহকর্মীকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
১১ বছরের ওই কিশোরী পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন,ক্রিকেটার শাহাদত ও তার স্ত্রী তার উপর নির্যাতন চালাতেন।
উদ্ধার গৃহকর্মীকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
রোববার দুপুরে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছে জানিয়ে শাহাদাত মিরপুর থানায় জিডি করেছিলেন।
পরে পল্লবীর সাংবাদিক কলোনি এলাকায় ওই গৃহপরিচারিকাকে পাওয়ার পর সাংবাদিক খন্দকার মোজ্জাম্মেল হক প্রথমে পল্লবী থানায় নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে মিরপুর থানায় আনা হলে তাকে ঢাকা মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে সাংবাদিক মোজাম্মেল হক বাদী হয়ে মামলা করেন।