লাইফস্টাইল

ত্বকের ধরন অনুযায়ী ব্লাশ নির্বাচন

Byলাইফস্টাইল ডেস্ক

ব্লাশ মেইকআপের এমন একটা অংশ যা চেহারার মলিনভাব দূর করে ও তাৎক্ষনিকভাবে তারুণ্য ফুটিয়ে তোলে। তাই ত্বকের ধরন বুঝে ব্লাশ ব্যবহার করা প্রয়োজন।

সাজসজ্জা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে ত্বকের ধরন অনুযায়ী ব্লাশ নির্বাচন করার উপায় সম্পর্কে জানানো হল।   

ফ্যাকাশে ত্বক: যাদের ত্বক ফ্যাকাশে সাদা তাদের জন্য পিচ ধর্মী ব্লাশ উপযোগী। কোমল আভা তৈরি করতে পাউডার-জাতীয় ব্লাশ ব্যবহার করা উচিত। হাইলাইটার ব্যবহার করতে না চাইলে শিমারযুক্ত ব্লাশ ব্যবহার করা ভালো।

ফর্সা থেকে মাঝারি ত্বক (গোলাপিভাব): এই ধরনের ত্বকে হালকা গোলাপি রংয়ের ব্লাশ ভালো মানায়। এতে ত্বকের গোলাপিভাব আরও ফুটে ওঠে। ত্বকে ব্রোঞ্জার ব্যবহার করলে বা মাঝারি বর্ণের হলে অপেক্ষাকৃত গাঢ় গোলাপি ব্লাশ ব্যবহার করুন।

ফর্সা থেকে মাঝারি ত্বক (জলপাইভাব): জলপাইভাব বর্ণে অ্যাপ্রিকট রংয়ের ব্লাশ বেশ চমৎকার লাগে। এটা মুহূর্তেই ত্বকে উজ্জ্বলভাব বাড়ায় ও ত্বকের রং আরও ফুটিয়ে তোলে।

প্রাকৃতিক বর্ণ (গোলাপি ও জলপাইভাব): এই ধরনের ত্বকে প্রায় যেকোনো রংয়ের ব্লাশ দেখতেই ভালো লাগে। কারণ এতে গোলাপি ও জলপাইভাব দুটাই রয়েছে। উজ্জ্বল রং যেমন গোলাপি ও অ্যাপ্রিকট রংয়ের ব্লাশ এই ধরনের ত্বকে দেখতে ভালো লাগে।

মাঝারি বর্ণ: বাদামি ধর্মী লালচে রংয়ের ব্লাশ এই ধরনের ত্বকে ভালো মানায়। কোরাল বর্ণের ব্লাশ এই ধরনের ত্বকের জন্য মানানসই।

গাঢ় বর্ণ: লাল ও পাম বর্ণের ব্লাশ এই ধরনের ত্বকে দেখতে ভালো লাগে। গায়ের রং গাঢ় হওয়ায় ত্বকে গাঢ় রংয়ের ব্লাশ ব্যবহার দেখতে বেশি প্রাকৃতিক লাগে। বেরি ও ফিউশা বর্ণের ব্লাশ এই ধরনের ত্বকে মানায় ভালো।

ছবির মডেল: আশা। আলোকচিত্র: রাইনা মাহমুদ। বিন্যাস ও পরিকল্পনা: আলি আফজাল নিকোলাস। সৌজন্যে: ত্রয়ী ফটোগ্রাফি স্টুডিও।

আরও পড়ুন

SCROLL FOR NEXT