আগামী বছর ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। এ সময়ে বিপ্লবের পদত্যাগের কারণ নিয়ে খানিকটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার আগে বিপ্লব রাজ্য ভবনে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক করেন বলে জানায় এনডিটিভি।
এছাড়া, গত বৃহস্পতিবার বিপ্লব কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপি প্রেসিডেন্ট জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি গিয়েছিলেন।
পিটিআইর খবরে বলা হয়, ভারতের উত্তরপূর্বের এই রাজ্যটিতে নির্বাচনের আগে দিয়ে স্থানীয় বিজেপি নেতাদের মধ্যে দলীয় কিছু বিষয় নিয়ে মতভেদের সৃষ্টি হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।
২০১৮ সালে বিজেপি ত্রিপুরা দখলের পরে বিপ্লবকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়। উপ-মুখ্যমন্ত্রী হন জিষ্ণুদেব ভর্মা। জিষ্ণুদেব ত্রিপুরার রাজপরিবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। বিপ্লবের পদত্যাগপত্র গৃহিত হলে বাকি সময়ে জন্য জিষ্ণুদেব মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করবে বলেও শোনা যাচ্ছে।
বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশেই বিপ্লব পদত্যাগ করে থাকে পারেন বলে ধারণা করছে কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার।
গভর্নরের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর বিপ্লব আনন্দবাজারকে বলেন, ‘‘দল আমাকে যেখানে যে কাজের জন্য ভাববে আমি তাতেই রাজি আছি।”