টোঙ্গা সরকার বলছে, ‘নজিরবিহীন বিপর্যয়’ নেমে এসেছে। টোঙ্গার সঙ্গে বহির্বিশ্বের যোগাযোগ মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে।
কতটা ভয়াবহ মাত্রার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সে দৃশ্য স্যাটেলাইট এবং বিমান থেকে তোলা ছবি দিয়ে সামনে এনেছে বিবিসি।
টোঙ্গার সঙ্গে বহির্বিশ্বের যোগাযোগের জন্য সমুদ্রতলের ক্যাবল সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। রাজধানী নুকু’আলোফার বন্দর মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সমুদ্রের ধারের বহু ভবন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
অগ্ন্যুৎপাতের আগে-পরে টোঙ্গার প্রধান বন্দর:
ছবি: মাক্সার/বিবিসি
অগ্ন্যুৎপাতের পর টোঙ্গার বসতবাড়িগুলো আর দেখা যাচ্ছে না:
ছবি: প্ল্যানেট ল্যাবস পিবিসি/বিবিসি
টোঙ্গার বসতবাড়িগুলো ছেয়ে গেছে পুরু ছাইয়ের আস্তরনে:
ছবি: প্ল্যানেট ল্যাবস পিবিসি/বিবিসি
অগ্ণ্যুৎপাতের পর ছাইয়ের চাদরে ঢেকে গেছে ঘর-বাড়ি, ভবন:
ছবি; মাক্সার/বিবিসি
ফুয়া’আমাতু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর| ছবি: মাক্সার/বিবিসি
অস্ট্রেলিয়া বলেছে, প্রয়োজনীয় রসদ নিয়ে তাদের সি-১৩০ সামরিক বিমান অবতরণের আগে ছাই পরিষ্কার হতে হবে। টোঙ্গায় খাওয়ার পানি সরবরাহ, সার্ভে টিম সহায়তা দিয়ে দুটো জাহাজ এবং একটি হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছে নিউ-জিল্যান্ডও।
হুঙ্গা-টোঙ্গা-হুঙ্গা-হা’আপেইয়ে টিকে আছে যতসামান্য ভূমি:
ছবি: প্ল্যানেট ল্যাবস/ইএসএ/মাক্সার/বিবিসি