এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আমি সব দেশের সরকারের কাছে ভ্রমণ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু রাখার জন্য ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে ভ্রমণকারীদেরকে বারবার পরীক্ষা করে দেখাসহ কার্যকর আরও নানা পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) সোমবারেই করোনাভাইরাসের নতুন ওমিক্রন ধরনকে বিশ্বের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে সতর্ক করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়েও পড়তে দেখা যাচ্ছে।
ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। এরপর এই ধরনটির ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশই দক্ষিণ আফ্রিকা অঞ্চলের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
টিকা সরবরাহ যথেষ্ট পরিমাণ না থাকায় আফ্রিকার দেশগুলোতে মানুষের কোভিড টিকা দেওয়ার হারও কম। টিকার এই অসমতা এবং টিকাদানের হার কম থাকার বিপদ সম্পর্কে গুতেরেস অনেক আগে থেকেই সতর্ক করে এসেছেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বলেছেন, “আফ্রিকায় টিকাদানের হার কম হওয়ার জন্য সেখানকার মানুষদেরকে দায়ী করা যায় না। আর বিশ্বের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান এবং স্বাস্থ্যতথ্য চিহ্নিত বা শেয়ার করার জন্যও তাদেরকে শাস্তি দেওয়া যায় না।”