এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
শনিবার স্থানীয় সময় ভোরের দিকে ভূমিকম্পটি বানজার ওয়াংসিয়ানে আঘাত হানে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দ্বীপটির পূর্বদিকের কারাঙ্গাসেম ও বাংলি জেলার।
ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ এখনও পাওয়া যায়নি।
ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছে তিন বছরের শিশুটি, বলেছে ইন্দোনেশিয়ার অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
বালির অন্যান্য অংশে তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি; ভূমিকম্প পার্শ্ববর্তী লুম্বক দ্বীপেও অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো।