ইসফাহান নগরীতে হামলার ঘটনাটিকে তেমন গুরুত্ব না দিয়ে ইরান এর জবাব দেওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই বলে ইঙ্গিত দিয়েছে।
এর মধ্য দিয়ে দেশটি এ ধরনের বিয়ের ক্ষেত্রে পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলোর কাতারে এল।
যদিও ভোটের প্রস্তুতির সময়ে সুইজারল্যান্ডের ধর্মীয় এবং রক্ষণশীল রাজনৈতিক দলগুলো এর বিরোধিতা করে আসছিল।
তাদের অভিযোগ ছিল, এ বিয়ে অনুমোদন পেলে তা দেশের প্রচলিত পরিবার ব্যবস্থার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
বিবিসি জানায়, ২০০৭ সাল থেকেই সমকামীদের মধ্যে পার্টনারশীপের অনুমোদন ছিল সুইজারল্যান্ডে। তবে কিছু অধিকারের সীমাবদ্ধতা ছিল।
এখন বিয়ে অনুমোদন পাওয়ায় সেখানে সমকামী দম্পতিরা শিশু দত্তক নিতে পারবেন। একইসঙ্গে লেসবিয়ান দম্পতিরা তারা অন্যের শুক্রাণু ব্যবহার করে সন্তান নিতে পারবেন।
গত ২০ বছরে পশ্চিম ইউরোপের বেশীরভাগ দেশই সমকামী বিয়েকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে সুইজারল্যান্ডে সমকামী বিয়ের মতো অনেক বড় সিদ্ধান্তই দেশব্যপী গণভোটের মাধ্যমে নেওয়া হয়।